1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

খেলা ছেড়ে টিভির পর্দায়, ইনিই কি বিশ্বের সব থেকে লাস্যময়ী ক্রীড়াবিদ?

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৭ মে, ২০২২
  • ৪৪৩ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : এলিকা শিমিট। তাকে বলা হয় বিশ্বের ‘সব থেকে লাস্যময়ী ক্রীড়াবিদ’
তাঁকে বলা হয় বিশ্বের ‘সব থেকে লাস্যময়ী ক্রীড়াবিদ’।

জার্মানির এই দৌড়বিদ ট্র্যাকে সাফল্যের পাশাপাশি নজর কেড়েছেন সৌন্দর্যেও। গোটা বিশ্বের ক্রীড়ামহলই তাঁকে নিয়ে উত্তেজিত।

সেই এলিকা শিমিট এ বার নতুন জীবন শুরু করতে চলেছেন। ট্র্যাক ছেড়ে এ বার তিনি টিভিতে মুখ দেখাবেন।

জার্মানির একটি জনপ্রিয় শোয়ে অংশ নেবেন শিমিট। ইনস্টাগ্রামে নিজেই এই খবর জানিয়েছেন।

আগামী ৭ জুন থেকে শো সম্প্রচার হওয়ার কথা। সে দিন থেকে তাঁকে টিভিতে দেখতে পাবেন সমর্থকরা।

তবে সাম্প্রতিক কালে ক্রীড়াজীবনে বড় ধাক্কা খেয়েছেন শিমিট।

টোকিয়ো অলিম্পিক্সে জার্মানি দলে নেওয়া হয়নি শিমিটকে। তাঁর সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের জন্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

মহিলাদের ৪X৪০০ মিটার রিলে দলের অংশ ছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তাঁর নাম বাদ পড়ে।

তবে বাদ পড়লেও এক পোস্টের মাধ্যমে সমর্থকদের অকুণ্ঠ ভালবাসা এবং সমর্থনের জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানান শিমিট।

তিনি লেখেন, ‘দল থেকে বাদ পড়ার পর আপনাদের থেকে গত কয়েক দিনে অনেক বার্তা পেয়েছি।’

তিনি আরও লেখেন, ‘আপনারা সবাই আমার অংশগ্রহণ নিয়ে উত্তেজিত ছিলেন। কিন্তু প্রস্তুতিতে কিছু খামতি থাকার কারণে আমি এই দলের অংশ হতে পারলাম না।’

তখনই শিমিট ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, ট্র্যাকে ফেরার জন্য তিনি মুখিয়ে। খুব শীঘ্রই অন্য ভাবে নিজের ক্রীড়াজীবন শুরু করতে চান।

লকডাউনের সময় তিনি একা একা অনুশীলন করেছিলেন। জার্মানির একটি জঙ্গলে দৌড়ে নিজেকে ফিট রেখেছিলেন।

অলিম্পিক্সে সুযোগ না পাওয়ার পর কিছুদিন ট্র্যাক থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন শিমিট।

চলতি বছরে ফের ট্র্যাকে ফেরেন তিনি। সেই খবরও ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন।

ইনস্টাগ্রামে বহু গুণমুগ্ধ রয়েছেন তাঁর। প্রায় ২৮ লক্ষ মানুষ ফলো করেন তাঁকে।

২৩ বছরের ক্রীড়াবিদ জার্মানির ওয়ার্মস শহরে ১৯৯৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবার এখন থাকে জার্মানির ব্যাভেরিয়ায়।

শুধু রিলে দৌড় নয়, ২০০ মিটার, ৪০০ মিটার এবং ৮০০ মিটার দৌড়েও পারদর্শী তিনি।

২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার একটি পত্রিকা তাঁকে বিশ্বের ‘সব থেকে লাস্যময়ী ক্রীড়াবিদ’ হিসেবে বর্ণনা করেছিল। যদিও শিমিট এই মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেছিলেন।

তিনি তখন বলেছিলেন, ‘জানি না কেন আমাকে এ রকম বলা হল। আমার কাছে খেলাটাই সবার আগে।’

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..